আজব দ্বীপ: ঘুমানোর সময় এক দেশে, সকাল হলে অন্য দেশে!
প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০২২
এ রকমটা যদি কখনো হয়, সকালে উঠে দেখলেন, আপনি এক অন্য দেশে রয়েছেন। অথচ, রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় যেখানে ঘুমিয়েছিলেন, সেখানেই ঘুম ভেঙেছে আপনার। অর্থাৎ একটুও নড়াচড়া করেননি। তাও অন্য দেশে চলে গেলেন! এমনও হয়? ভাবছেন আজগুবি গপ্পো। কিন্তু না, এমনটা হতেই পারে। এই ব্রহ্মাণ্ডে কত কাণ্ডই না ঘটে!
ভাবছেন নিশ্চয়ই, এমন কাণ্ড একমাত্র হয়তো স্বপ্নেই ঘটে থাকে। কিন্তু না, বাস্তবে এমনটা হতেই পারে। পৃথিবীতে এমন একটা দ্বীপ রয়েছে, যেখানে আপনি যদি কখনো যাওয়ার সুযোগ পান, তা হলে আপনার সঙ্গে এমন অভিজ্ঞতা হতেই পারে। একটা দ্বীপ। যেখানে ছয় মাস পর পর বদলে যায় দেশ। মানে ছয় মাস আগে দ্বীপটি যে দেশের ছিল, ছয় মাস পর সেই দ্বীপটিই আবার অন্য দেশের।
দ্বীপটি ছয় মাস পর পর দেশ বদলে যায়
এমনটা আবার হয় নাকি! হ্যাঁ হয়। পৃথিবীর বুকে এমনই একটা দ্বীপ রয়েছে। যার নাম ফেজেন্ট দ্বীপ। ফ্রান্স ও স্পেনের যৌথ মালিকানা রয়েছে ঐ দ্বীপে। ০১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ঐ দ্বীপটি থাকে স্পেন সরকারের অধীনে। অর্থাৎ, ঐ সময় আপনি যদি ঐ দ্বীপে পা রাখেন, তা হলে বুঝবেন ফ্রান্সে রয়েছেন। আবার, ০১ আগস্ট থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ঐ দ্বীপটি ফ্রান্স সরকারের অধীনে থাকে। এই ভাবে ছয় মাস অন্তর অন্তর দ্বীপটি দুই দেশের অধীনে থাকে।
ফেজেন্ট দ্বীপ হলো সবচেয়ে ছোট ও পুরনো ‘কন্ডিমিনিয়াম’। অর্থাৎ, এমন একটা অঞ্চল, যেখানে একাধিক দেশ নিজেদের মধ্যে কোনো সীমান্ত ভাগাভাগি না করে সমান ভাবে সেখানে আধিপত্য বিস্তার করে। এ ক্ষেত্রে যেমন ফ্রান্স ও স্পেন যৌথ ভাবে ঐ দ্বীপটি চালনা করে। ফ্রান্স ও স্পেনকে আলাদা করেছে বিদাসোয়া নামের একটি নদী। ঐ নদীর মাঝখানেই রয়েছে একটা সুন্দর দ্বীপ। আর তার নামই ফেজেন্ট দ্বীপ। এই দ্বীপের কথা জেনে যদি আপনি সেখানে যাওয়ার কথা ভাবেন, তা হলে সেই পরিকল্পনা কিন্তু সফল হবে না। কারণ ঐ দ্বীপে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। এমনটি, ফ্রান্স ও স্পেনের নাগরিকরাও সেখানে যেতে পারবেন না। অনুমতি নেই পর্যটকদেরও।
ফেজেন্ট দ্বীপ হলো সবচেয়ে ছোট ও পুরনো ‘কন্ডিমিনিয়াম’
শুধু মাত্র ফ্রান্স ও স্পেনের নৌবাহিনীর সদস্যরাই ঐ দ্বীপে যেতে পারেন। দ্বীপটি যখন যে দেশের অধীনে থাকে, তখন সেই দেশ দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বভার সামলায়। রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই ঐ দ্বীপে পা রাখেন দুই দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা। দুই দেশের নৌবাহিনীর সদস্য ছাড়াও ফ্রান্স ও স্পেনের দুই পুরসভার কর্মীরাও ঐ দ্বীপে পা রাখার অনুমতি পান। স্পেনের ইরুন পুর সরকার ও ফ্রান্সের হেনদায়ে পুরসভার কর্মীরা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঐ দ্বীপে যান। মূলত দ্বীপটি সাফাই, বাগানের কাজ সামলান পুরকর্মীরা।
১৬৫৯ সালের ৭ নভেম্বর ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ শেষে স্পেন ও ফ্রান্সের মধ্যে শান্তি চুক্তি হয়েছিল। যা ‘পিয়েরিনিস চুক্তি’ হিসাবে পরিচিত। ফেজেন্ট দ্বীপেই দুই দেশের মধ্যে সেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তির পর থেকেই দ্বীপটি ছয় মাস অন্তর অন্তর দুই দেশের অধীনে থাকে। তবে একই সময়ে কখনো ঐ দ্বীপটি দুই দেশের অধীনে থাকে না। ঐ দ্বীপে অতীতে বিয়ের আসরও বসেছিল। সেই ইতিহাসও জড়িয়ে রয়েছে দ্বীপে। ফরাসি রাজা চতুর্দশ লুইসের সঙ্গে স্পেনের রাজা চতুর্থ ফিলিপের মেয়ের রাজকীয় বিয়ের সাক্ষী ছিল ফেজেন্ট দ্বীপ।
দ্বীপে কোনো সৌধ নেই
দ্বীপে কোনো সৌধ নেই। তবে অতীতের ঘটনাবলির কথা উল্লেখ করে একটি স্তম্ভ রয়েছে। স্পেনের দিকে স্তম্ভের গায়ে স্প্যানিশ ভাষায় লেখা রয়েছে সেই বিবরণ। আর ফ্রান্সের দিকে তা লেখা রয়েছে ফরাসি ভাষায়। বছরের পর বছর ধরে দুই দেশের ভরণপোষণে পৃথিবীর বুকে আলো করে রয়েছে এই অনন্য দ্বীপ।
সূত্র: আনন্দবাজার
- ছালেহা খাতুনের জিরা চাষ, সাড়া ফেলেছে মেহেরপুরে
- চুয়াডাঙ্গায় নাশকতা মামলায় ৪৭ নেতাকর্মী কারাগারে
- আশ্বাস দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কাজে ফিরলেন চিকিৎসকরা
- আরও ১৩৩৩টি শহর ও ইউনিয়নে ভূমি অফিস হবে
- সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- ট্রেনে ঈদ যাত্রার ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি শুরু
- প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ, লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় চলবে ১৫ ফেরি ও ২০ লঞ্চ
- একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- কূপ খননে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্প
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- যেভাবে জানা যাবে ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- হাজারবর্ষী উইন্সডর ক্যাসেলে ইতিহাসের প্রথম ইফতার
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল দেখতে যাচ্ছেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে চেষ্টা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র
- শহরের চেয়ে গ্রামে বিয়ে-তালাক বেশি
- বদর যুদ্ধ গায়েবি সাহায্যের অনুপম দৃশ্য
- অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
- পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্ক বুবলীর, ক্ষমা করবে না পরীমনি
- টাইগারকে এক ‘দিশায়’ থাকতে বললেন অক্ষয়
- বিআরটি প্রকল্পের সাত ফ্লাইওভার খুলল
- বুধবার থেকে রাত ৯টার পরও চলবে মেট্রোরেল, বাড়বে সংখ্যাও
- ইফতারের পর যেসব অভ্যাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে
- জিরা চাষে তাক লাগিয়েছেন মেহেরপুরের ছালেহা
- নৃশংসতম গণহত্যার সেই ভয়াল কালরাত
- ডলারের তেজ কমে আসছে, বাড়ছে টাকার মান
- ২৫ মার্চ রাতে ১ মিনিট ‘ব্ল্যাক আউট’ থাকবে দেশ
- ইচ্ছাকৃত রোজা না রাখার শাস্তি
- কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় চলছে লালন স্মরণোৎসব
- সজনের ভারে ন্যুয়ে পড়েছে গাছ
- বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট স্বাদের চা হচ্ছে বাংলাদেশে
- জনগণের সঠিক প্রতিনিধিত্ব ছাড়া উন্নয়ন হয় না: প্রধানমন্ত্রী
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধানমন্ত্রী
- ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের চেষ্টা বিএনপির পাগলামি : কাদের
- কুষ্টিয়ায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার
- সোমবার রাত ১১টায় সারা দেশে ‘ব্ল্যাক আউট’
- যে সাহাবির মৃত্যুতে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছিল
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- সরকারী সহায়তায় অনিয়ম করছে বিকাশ!
- মিষ্টির দোকানে উপচে পড়া ভিড়
- ইতালিতে বাদাম চুরি ঠেকাতে পুলিশের পাহারা
- বিপ্লবী নারী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
- বাংলাদেশের যে গ্রামে চুক্তিতে বউসহ সব কিছুই ভাড়া পাওয়া যায়
- ঘুমন্ত অবস্থায় ধর্ষণের চেষ্টা, বাবাকে কুপিয়ে খুন করলো মেয়ে
- ঋণখেলাপি থেকে বাঁচতে রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিক্রির অধ্যাদেশ পাকিস্তানের
- আয়না নিয়ে কিছু অদ্ভূত কাহিনী
- একটি কুকুরের দাম সাড়ে ৮ কোটি টাকা
- বিদেশি পর্যটকদের ভিড় ‘আলপনা গ্রামে’
- মাছ ধরতে গিয়ে ছিপে উঠে এলো ‘জলদানব’!
- যে গ্রামে বরের বদলে বিয়ে করে তার বোন!
- কালো জাদু শিখতে দেশ বিদেশের মানুষ জড়ো হয় যে গ্রামে
- ভাবীর সঙ্গে প্রেম করলে পাওয়া যায় দারুণ ৭টি সুবিধা
- তুরানের কবুতর খামার