মহামারি ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ১০ প্রকল্পে বদলে যাচ্ছে দেশ
নিউজ ডেস্ক:
প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারি ২০২১
অভ্যন্তরীণ শত্রুদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াটা যেনো এই জাতির নিয়তি, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়েও একটা শ্রেণি অপতৎপরতা চালাতে দ্বিধা করেনি। এই উগ্রবাদী গোষ্ঠী, ধর্মব্যবসায়ী ও দেশবিরোধী চক্রের কারণেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা এবং আপামর জনতা। তাদের সেই প্রবণতা আজও থেমে নেই।
স্বাধীনতার অর্ধশত বছরে এসেও গুজব ছড়িয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করে দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাস্টারপ্ল্যান করে দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যাওয়া যে অদম্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, এবং দেশ যেভাবে বদলে যাচ্ছে; তা সহ্য হচ্ছে না এই কুচক্রীদের। তারপরও বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা থামাতে পারেনি তারা। বিএনপি-জামায়াত আমলে ডুবে থাকা লোডশেডিং থেকে বের হয়ে এখন রীতিমতো আলো ঝলমল করছে দেশের প্রতিটি প্রান্তে। মানুষ এখন লোডশেডিং ভুলে গেছে। ঠিক তেমনি অবকাঠামো ও যোগাযোগের ক্ষেত্রেও বিপ্লব ঘটেছে দেশে। আগামী দুয়েক বছরের মধ্যেই সরকারের অগ্রাধিকারের প্রকল্পগুলো সফলভাবে শেষ হতে যাচ্ছে, আর একটি নতুন বাংলাদেশকে দেখার জন্য আমাদের আগ্রহও বাড়ছে।
যে প্রকল্পগুলোর কারণে শিগগিরই নতুন রূপে দেখা যাবে বাংলাদেশকে:
পদ্মা সেতু:
বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও আন্তর্জাতিক চক্রের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের কারণে পদ্মা সেতু নির্মাণের বিষয়টি বাংলাদেশের আত্মসম্মানের ব্যাপার হয়ে পড়েছিল। এই সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর অর্থায়নের কথা ছিল। তবে বিএনপি-জামায়াতের লবিস্টরা ভুয়া দুর্নীতির অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই প্রকল্পে অর্থায়ন থেকে বিরত করে সেতুর নির্মাণ থামিয়ে দিতে চেয়েছিল। খালেদা জিয়া সেসময় বিভিন্ন সমাবেশে বারবার বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার আর পদ্মা সেতু বানাতে পারবে না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব ষড়যন্ত্র বুঝতে পেরে নিজেদের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। এবং আন্তর্জাতিক আদালতে শেষ পর্যন্ত প্রমাণিত হয় যে, এই প্রকল্পে যখন দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল তখন কোনো অর্থই ছাড় হয়নি, তাই এই অভিযোগকে অবান্তর বলে অভিহিত করে কানাডার আদালত। সব ষড়যন্ত্র জয় করে ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর শেষ স্প্যানটি বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় ৬.১৫ কিলোমিটার পদ্মা সেতু। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্ত যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে রাজধানীর সঙ্গে সড়ক ও রেলপথে সরাসরি যুক্ত দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার প্রায় ৩ কোটি মানুষ। দ্বিতল এই সেতুটির ওপরের তলায় চার লেনে বাস এবং নিচ তলা দিয়ে রেল চলাচল করবে। নদীর খরস্রোত ও পলিমাটির কারণে এই সেতুর একেকটি পাইল ১২০ মিটার থেকে ১২৮ মিটার পর্যন্ত গভীর করতে হয়েছে, যা বিশ্বে নজিরবিহীন। এই সেতু শত বছরের বেশি সময় স্থায়ী হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন পর্যন্ত এই সেতুর সার্বিক অগ্রগতি ৮২ শতাংশের বেশি।
মেট্রো রেল:
করোনার কারণে কয়েকমাস বন্ধ থাকলেও এখন আবারও পুরোদমে চলছে দেশের প্রথম মেট্রো রেলের কাজ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি প্রায় ৭৮ শতাংশ এবং আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ৪৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে মেট্রোরেল চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করা যাচ্ছে। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মোট ১৬টি স্টেশন হবে এবং মেট্রো রেল ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।
এক্সপ্রেসওয়ে:
ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়েছে। এরমধ্যে ঢাকা থেকে মাওয়া (পদ্মা সেতুর এই প্রান্ত) পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার এবং পদ্মার ওপার থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার। দুই প্রান্তের সংযোগস্থান ৬.১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘের পদ্মা সেতু। এক্সপ্রেস ওয়ে ধরে এই ৫৫ কিলোমিটার দূরত্ব পার হতে সময় লাগবে মাত্র ৪২ মিনিট। ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল এই ৫৫ কিলোমিটার দৃষ্টিনন্দন সড়কের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটি এখন পুরোদমে চালু রয়েছে। তবে পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পর এর শতভাগ সুফল পাবে মানুষ।
বঙ্গবন্ধু টানেল:
কর্ণফুলী নদীর নিচে নির্মাণাধীন এই টানেল দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম টানেল। ৩.৩ কিলোমিটার লম্বা এই টানেলের কাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নির্মিত এই টানেল নির্মাণের ফলে চট্টগ্রাম শহর চীনের সাংহাই নদীর মতো ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ মডেল গড়ে উঠবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠার পাশাপাশি এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হবে। এই টানেলের ৬১ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে
দোহাজারী-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেলপথ:
রাজধানী ঢাকা ও কক্সবাজারের সঙ্গে সরাসরি রেলসংযোগের জন্য চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০২ কিলোমিটার এবং কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত আরও ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। দোহাজারী-কক্সবাজার ১০২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণকাজ এখন দৃশ্যমান। বাকি কাজ শেষ হলে ঢাকা থেকে সরাসরি রেলপথে কক্সবাজারে যাওয়া যাবে। এই প্রকল্পের প্রায় অর্ধেক কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। ২০২২ সালের জুনে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা।
মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প:
কয়লাভিত্তিক এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হবে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযু্ক্তিতে। নভেম্বর পর্যন্ত ভৌত কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৪০ ভাগ। মাতারবাড়ী ও ঢালঘাটা ইউনিয়নের এক হাজার ৪১৪ একর জমিতে এই বিদ্যুৎ প্রকল্পটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র:
রাশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে পাবনার রূপপুরে, যেখানে দুটি ইউনিটে ১২০০ মেগাওয়াট করে মোট ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে।করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও এগিয়ে চলছে এই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ। এই প্রকল্পের কাজ ইতোমধ্যে ৩০ ভাগেরও বেশি শেষ হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে এবং দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৪ সালের অক্টোবরে উৎপাদনের সময়সীমা নির্ধারণ করা আছে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ৬০ বছর ধরে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।
রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র:
২০২১ সালে উদ্বোধনে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ। মোংলা-খুলনা মহাসড়কের পাশে রামপালে প্রায় ১৮৩৪ একর জমির ওপর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কাজ করছে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার কারণে রামপাল প্রকল্প পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে এবং নিকটবর্তী সুন্দরবনে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি ডেকে আনবে দাবি করে পরিবেশবাদী বহু সংগঠন এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের তীব্র বিরোধিতা করেছে। তবে যে ধরনের প্রযুক্তি রামপালে ব্যবহার করা হচ্ছে, তাতে সুন্দরবনের কোনও ক্ষতি হবে না বলে নিশ্চিত করছে সরকার।
পায়রা বন্দর:
পায়রা বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি রেল ও সড়ক পথের যোগাযোগ উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত দেশের প্রথম চার লেনের আরসিসি সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। ২০২১ সালেই আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর হিসেবে পুরোপুরি চালু করা সম্ভব বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র:
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় মে মাসে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এটি ছিল বড় সুখবর।
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্প
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- যেভাবে জানা যাবে ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- হাজারবর্ষী উইন্সডর ক্যাসেলে ইতিহাসের প্রথম ইফতার
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল দেখতে যাচ্ছেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে চেষ্টা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র
- শহরের চেয়ে গ্রামে বিয়ে-তালাক বেশি
- বদর যুদ্ধ গায়েবি সাহায্যের অনুপম দৃশ্য
- অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
- পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্ক বুবলীর, ক্ষমা করবে না পরীমনি
- টাইগারকে এক ‘দিশায়’ থাকতে বললেন অক্ষয়
- তুফান-এর পোস্টার প্রকাশ করলেন, ঝড় তুললেন শাকিব খান
- চুপিসারে বিয়ে সারলেন অভিনেত্রী!
- ‘যখন দলের সাহায্যে আসতে পারব না, অবসর নিয়ে নেব’, বললেন মেসি
- ক্যাম্প ছাড়লেন মোহামেডান খেলোয়াড়রা
- চট্টগ্রাম টেস্টে থাকছেন না হাথুরুসিংহে, দায়িত্ব সামলাবেন কে?
- রেকর্ড ৫২৩ রানের ম্যাচে হায়দরাবাদের জয়
- গরমে যে কারণে বাড়ে বিষণ্নতা
- তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?
- রোজা ভেঙে গেলে বাকি সময় যেভাবে কাটাবেন
- রমজান আমাদের যেসব শিক্ষা দেয়
- বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
- ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়ানোয় মিয়ানমার
- বিআরটি প্রকল্পের সাত ফ্লাইওভার খুলল
- বুধবার থেকে রাত ৯টার পরও চলবে মেট্রোরেল, বাড়বে সংখ্যাও
- নৃশংসতম গণহত্যার সেই ভয়াল কালরাত
- ডলারের তেজ কমে আসছে, বাড়ছে টাকার মান
- জিরা চাষে তাক লাগিয়েছেন মেহেরপুরের ছালেহা
- ঈদ উপলক্ষ্যে ৪১ রুটে চলবে বিশেষ লঞ্চ
- ২৫ মার্চ রাতে ১ মিনিট ‘ব্ল্যাক আউট’ থাকবে দেশ
- কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় চলছে লালন স্মরণোৎসব
- ইচ্ছাকৃত রোজা না রাখার শাস্তি
- সজনের ভারে ন্যুয়ে পড়েছে গাছ
- জনগণের সঠিক প্রতিনিধিত্ব ছাড়া উন্নয়ন হয় না: প্রধানমন্ত্রী
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধানমন্ত্রী
- বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট স্বাদের চা হচ্ছে বাংলাদেশে
- ইফতারের পর যেসব অভ্যাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে
- ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের চেষ্টা বিএনপির পাগলামি : কাদের
- কুষ্টিয়ায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- ট্রেনের সামনে সিসি ক্যামেরা বসানোর সুপারিশ
- উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার
- ডলারের সরবরাহ বাড়ছে, জিনিসপত্রের দাম কমছে
- গণভবন আঙিনায় প্রধানমন্ত্রীর ফসলি উঠোন
- বাংলা ভাষাকে অনন্য সম্মান এনে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: জয়
- ৫ দিনে পদ্মা সেতুতে সাড়ে ১৫ কোটি টাকা টোল আদায়
- একনজরে নবনিযুক্ত আইজিপি বেনজীর আহমেদের জীবনী
- ‘২০৩০ সালে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৪তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ’
- শাহজালাল বিমানবন্দরে ভিভিআইপি লাউঞ্জ উদ্বোধন
- পদ্মা সেতু দিয়ে দক্ষিণের পথে বাড়ছে বিআরটিসির বাস
- নগদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে সক্রিয় কুচক্রী মহল
- এজেন্টদের বিপদে ফেলছে বিকাশ
- ১৮.৫০ পয়সা ক্যাশ আউট চার্জ! তবুও লসে বিকাশ?
- আগুনে পুড়ল রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭০ বাড়ি
- বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়
- দেশে তৈরি হলো আড়াই কোটিরও বেশি মোবাইল ফোন
- সাংবাদিকতাকে পুঁজি করে রোজিনার যত কালো অধ্যায়!
- ১০ ও ২০ টাকার নতুন নোট বাজারে আসছে